বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল ২০২১, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন
মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম মিলন, তাবলীগ নিউজ বিডিডটকম
দেশি চিংড়িও চিংড়ি, আর বলদা গলদা চিংড়িও চিংড়ি। সাইজেও এক না, দামেও আকাশ পাতাল।
ইজতেমার মাঠ নাকি লোকে লোকারণ্য ! লোকের সংখ্যাতো ঠিকই আছে, কিন্তু লোকের মত লোক কতজন? লোকসংখ্যার বড় অংশ হলো মাদ্রাসার ছাত্র।
ইজতেমা কি? কেন? ইজতেমার উদ্দেশ্য কি? শুধু লোক সমাগমই কি ইজতেমার উদ্দেশ্য?
নামতো বিশ্ব ইজতেমা।
বিদেশী মেহমানদের অংশগ্রহণ কেমন? নাকি তাঁরা আপনাদের প্রত্যাখ্যান করেছে? যদি তাই ই হয়, তাহলে কিসের বিশ্ব ইজতেমা !!
খুরুজের কি অবস্থা? কত জামাত দেশ ও বিদেশের জন্য তৈরী হলো? এগুলো হলো মূল বিষয় ও মাকছাদ।
আজকে সামান্য একটা সিলিন্ডার ব্রাস্টের শব্দেই আমরা দিশেহারা, নদীতে ঝাপিয়ে পড়লাম।
দিশেহারাভাবে দৌড়ানোর কারণে শত শত ভাই আহত হলাম, তাহলে আমরা কি জিহাদের ময়দানে মোকাবেলার উপযোক্ততা অর্জন করতে পেরেছি ?
আসলে জিহাদের মূল পুঁজি কি? শুধু কি এলেম? শুধুই কি সভা-সমিতিতে ভাষন বক্তিতা ?
আমরা জানি, এখনো দাড়ি গোঁফ গজায়নি, এমন ছোট ছেলেদের ইজতেমায় আনা নিষেধ। এটা তিন হযরতজীর সময়েই নিষেধ ছিল। তাহলে কেন আজ আপনারা তা ভাইলট করলেন?
প্রকৃত বিশ্ব ইজতেমা ১৭, ১৮, ১৯ , দাওয়াত থাকলো। ঘুরে যাবেন প্লিজ ।
মাফ চাই, এগুলো বলা কখনোই অভ্যাস ছিল না, কিন্তু আপনাদের আচরণে বাধ্য হচ্ছি।